মধুখালীতে সোনালী ব্যাংক মধুখালী উপজেলা কমপ্লেক্স শাখায় মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের আওতায় একই গেজেট নম্বর ও মুক্তিবার্তা নম্বরে মো. আলী হোসেন পিং মৃত. কিয়ামউদ্দিন পশ্চিম গাড়াখোলা তার গেজেট নম্বর ১৫১৮ এবং মুক্তিবার্তা নম্বর ০১০৮০৪০০৬৮ ও ব্যাংক হিসাব নম্বর ২০২৪৩৪০৬৯৪২১। অপরদিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের শ্রীপুর গ্রামের মালেকা বেগম স্বামী মৃত. আলী হোসেন তার গেজেট নম্বর ১৫১৮ এবং মুক্তিবার্তা নম্বর ০১০৮০৪০০৬৮ ও ব্যাংক হিসাব নম্বর ২০২৪৩৪০৬৮৮১১। ওই দুই ব্যক্তি দীর্ঘদিন যাবত্ মুক্তিযোদ্ধা সম্মানী ভাতা তুলছেন। খোঁজ-খবর নিয়ে দেখা গেছে মো. আলী হোসেন পিং মৃত কিয়ামউদ্দিন পশ্চিম গাড়াখোলা তিনি বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা গেজেটে একজন প্রকৃত তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা। তিনটি গেজেট তল্লাশি করে শ্রীপুর গ্রামে আলী হোসেন নামে কোন মুক্তিযোদ্ধার নাম পাওয়া যায়নি। আবার ব্যাংক হিসাবের ফরমে মালেকা বেগমের স্বামীর নাম মোহাম্মাদ আলী দেখা যায়। শ্রীপুর গ্রামে মোহাম্মাদ আলী নামে কোন গেজেটেই মুক্তিযোদ্ধার নাম পাওয়া যায়নি। অথচ মালেকা বেগম যে সার্টিফিকেট দিয়ে ব্যাংকে হিসাব খোলেন ওই ফরমে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের সুপারিশ রয়েছে। উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার খুরশীদ আলম জানান, কোন ফাঁকে এ ধরনের কাজটি হয়েছে বলা মুশকিল, বিষয়টি দেখবো। উপজেলা সমাজসেবা অফিসার প্রণব কুমার সরকার জানান, এ ব্যাপারে কোন লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। ইউএনও সাজিয়া জামান জানান, বিষয়টি আমার জানা নেই। বিষয়টি গুরুতর অপরাধ। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।